সরকারি চাকরির কোটা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারি
সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৫৬% কোটা বিদ্যমান ছিল। দীর্ঘদিন ধরেই মেধাকে গুরুত্ব না দিয়ে কোটা ব্যবস্থায় নিয়োগ চলছিল। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ৮০% পর্যন্ত কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ চলতো। কোটা ব্যবস্থা এক রকম ৭% এ নামিয়ে এনে সরকারি এখন মেধাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে- নতুন কোটা প্রজ্ঞাপন জারি ২০২৪
কোটা প্রজ্ঞাপন ২০২৪ । ১ম শ্রেণী হতে ৪র্থ শ্রেণীর সকল গ্রেডের ক্ষেত্রে নতুন প্রজ্ঞাপন কার্যকর।
সরকারি আধা-সরকারি, স্বাশাসিত, বোর্ড ও কর্পোরেশনের চাকরি ক্ষেত্রে নতুন প্রজ্ঞাপন কার্যকর হবে।
মেধার ভিত্তিতে ৯৩% নিয়োগ করা হবে।
মুক্তিযোদ্ধার ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য ৫% কোটা থাকবে।
প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১% কোটা থাকবে।
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য ১% কোটা কার্যকর থাকবে।
প্রয়োজনীয় সংখ্যক কোটা পূরণ না হলে অবশিষ্টাংশও মেধা দিয়ে পূরণ করা হবে।
সরকার কি চাইলে পরবর্তীতে কোটা সংস্কার করতে পারবে?
হ্যাঁ। সরকার যদি চায় তবে পরবর্তীতে আবার পরিবর্তন জারি করে কোটা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে পারেন। আপীল বিভাগ সরকারকে যে কোন সময় কোটা হার বা কোটা ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য ক্ষমতা দিয়েছে। এজন্য পুনরায় কোর্টকে জিজ্ঞসা করতে হবে না বরং সরকার স্বপ্রণোদিত হয়ে পরিপত্র জারি করে কোটা ব্যবস্থায় সংশোধনী বা সংস্কার আনতে পারবেন। এখন একই জেলা অর্থাৎ ঢাকা জেলা বা বিভাগ হতে সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী নিয়োগ পাবে বলে ধারণা করা যায়। যে জেলা শিক্ষার হার যত বেশি সেই জেলায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ বেশি পাবে। জেলা কোটা বাতিল হওয়ার ফলে পিছিয়ে থাকা জেলা হতে কম লোক নিয়োগ পাবে। সরকার চাইলে জেলা কোটা বা নারী কোটা যোগ করতে পারে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পরিবর্তন বা সংস্কার আনতে পারে। এটি যেহেতু পলিসি নির্ধারণীর বিষয় তাই এটি পক্ষে বা বিপক্ষে কোন আইন প্রয়োগ করা যাবে না
Смотрите видео নতুন প্রজ্ঞাপনে কোটা ব্যবস্থা কেমন? থাকছে না নারী, মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনী ও জেলা কোটা । онлайн без регистрации, длительностью часов минут секунд в хорошем качестве. Это видео добавил пользователь EDUCATION INFO. 24 Июль 2024, не забудьте поделиться им ссылкой с друзьями и знакомыми, на нашем сайте его посмотрели 91 раз и оно понравилось 3 людям.