শালিক পাখি। স্টারলিং পাখি

Опубликовано: 20 Июнь 2024
на канале: Eyecolor Edits
78
5

শালিক অতি পরিচিত পাখি। মাঝারি আকারের বৃক্ষচর এই পাখি Passeriformes বর্গের Sturnidae গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। Sturnidae শব্দটি লাতিন Sturnus থেকে নেওয়া। শালিকের ইংরেজি নাম স্টারলিং।

বেশির ভাগ বড় আকৃতির এশীয় শালিক ময়না নামে পরিচিত।

শালিকের বসবাস সাধারণত ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপগুলোতে। বাংলাদেশের লোকালয় ও ক্ষেতখামারে এ পাখি দেখা যায়।

বিশ্বে প্রায় ১০৪ প্রজাতির শালিক রয়েছে।

এর মধ্যে ১৮ প্রজাতি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়। বাংলাদেশে আছে ১২ প্রজাতি। এ দেশের স্থায়ী কিছু প্রজাতি হলো—গোশালিক, ঝুঁটিশালিক, গাংশালিক, ভাতশালিক, কালো শালিক, চিত্রা শালিক, কাঠশালিক, ব্রাহ্মণী ময়না ইত্যাদি।

সাদা-কালো শালিককে ডাকা হয় গো-শালিক নামে।

এদের ঠোঁটের রং গাঢ় কমলা-হলুদ এবং চোখের মণি হালকা হলুদ রঙের। ঝুঁটিশালিকও সাদা-কালো রঙের হয়; কিন্তু এর মাথায় একটি ঝুঁটি থাকে। গাঢ় বাদামি শালিককে বলা হয় ভাতশালিক। এদের ঠোঁট ও পা উজ্জ্বল হলুদ রঙের।

শালিকের প্রধান খাদ্য—কীটপতঙ্গ, ফল, দানাশস্য ও ফুলের নির্যাস।

এরা সাধারণত দল বেঁধে চলে। কিছু জাত আছে সারাক্ষণ গরুর পালের সঙ্গে ঘোরে। সাধারণত শালিকের লেজ সোজা, সরু ও কিছুটা লম্বা। পা ও পায়ের পাতা মজবুত, ডানা খাটো এবং গোলাকার। স্ত্রী ও পুরুষ দৃশ্যত অভিন্ন। এরা বিভিন্ন স্বরে ডাকে। গায়ক পাখি হিসেবেও শালিকের সুনাম রয়েছে, তবে কাঠশালিক সবচেয়ে ভালো গাইতে পারে। শালিক শুধু গায়ই না, ঝগড়াঝাঁটিও করে। অন্য পাখি, পশু ও মানুষের কথা অনুকরণেও শালিক দক্ষ।

শালিক বাসা বানায় গাছের খোঁড়ল ও দালানের ফোকরে; কখনো গাছের ওপরে খড় ও ডালপালায় বড় গোলাকার কাঠামো তৈরি করে। ডিম পাড়ে ২ থেকে ৯টি। ডিম ফুটতে সময় লাগে ১৫ থেকে ২১ দিন। বাচ্চা শালিক ১৯ থেকে ২৭ দিন পর উড়তে শুরু করে।


Смотрите видео শালিক পাখি। স্টারলিং পাখি онлайн без регистрации, длительностью часов минут секунд в хорошем качестве. Это видео добавил пользователь Eyecolor Edits 20 Июнь 2024, не забудьте поделиться им ссылкой с друзьями и знакомыми, на нашем сайте его посмотрели 78 раз и оно понравилось 5 людям.